নিমপাতা এবং তুলসি পাতার কোন কোন উপাদান গুলো সর্দি কাশি তে কাজে লাগে
নিমপাতা এবং তুলসী পাতার কোন কোন উপাদান গুলো সর্দি কাশিতে কাজে লাগে ??
পোস্ট সূচিপত্রঃ নিম পাতা ও তুলসী পাতা দুইটাই তাদের ঔষধের গুণের জন্য পরিচিত, বিশেষভাবে ঐতিহ্যগত ভারতীয় চিকিৎসায় আয়ুর্বেদ, সর্দি ও কাশি উপশমের প্রসঙ্গে, নিম পাতা ও তুলসী পাতা গলিতে অনেক কিছু উপাদান আছে যেটা কাজে লাগবে বলে বিশ্বাস করা হয়
নিম পাতার উপকারিতা নিমবীন যোগটিতে অ্যান্টি ইনফেলেমেটারি ও অ্যান্টি পাইরেটিক এর বৈশিষ্ট্য আছে, যেটা সর্দি ও কাশির সঙ্গে সম্পর্কিত প্রদাহ ও জ্বর কমাতে হেল্প করবে।
নিম্বিডিনঃ এর অ্যান্টিক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্যের কারণেই পরিচিত, নিম্বিডিন সর্দি ও কাশির সহ সংক্রমনের বিপক্ষে লড়াই করতে সাহায্য করে।
কোয়ার সেটিন অ্যান্টি অক্সিডেন্ট এর বৈশিষ্ট্য সহ একটি ফ্লাভেনেড কোয়ের্সেটিন রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়াতে ও প্রদাহ কমাতে হেল্প করতে পারে, সম্ভাব্যভাবে সর্দি ও কাশির কারণগুলি পরিচালনার সাহায্য করে।
তুলসী পাতার উপকারিতাঃ ইউজেনেলঃ জোগটি অ্যান্টি মাইক্রো বিয়াল বৈশিষ্ট্য গুলি প্রদর্শন করে, যেটা সংক্রমণের বিপক্ষে লড়াই করতে ও সর্দি এবং কাশির দিকগুলির থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে।
উর্সলিক অ্যাসিড এর প্রদাহ বিপক্ষ ও রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়ানোর বৈশিষ্ট্যের কারণেই পরিচিত। your solic অ্যাসিড প্রদাহ উপশম করতে ও সংক্রমনের বিপক্ষে শরীরের প্রতিরক্ষা
কে সমর্থন করতে পারে।
Ocimumosides A ও B জোগগুলির মধ্যে আডাপ্টোজনিক বৈশিষ্ট্য আছে যেটা শরীরকে অসুস্থতার কারণ এ চাপ সহ মানসিক চাপের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে সাহায্য করে
শেষ কথা নিম পাতা এবং তুলসী পাতা দুইটাতেই বিভিন্ন রকমের ভিটামিন আছে, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যেটা সামগ্রিক স্বাস্থ্যের অবদান রাখতে পারে ও পরোক্ষভাবে ইমিউন সিস্টেমের উপকারিতা কে সমর্থন করতে পারে। যাইহোক এটা ফলো করা অত্যন্ত জরুরী এই প্রাকৃতিক প্রতিকার গুলি ঐতিহ্যগতভাবে সর্দি ও কাশির জন্য ব্যবহার করা হয়েছে এই নির্দিষ্ট এপ্লিকেশন গুলিতে অনেক কার্যকারিতা সমর্থনকারী বৈজ্ঞানিক প্রমাণগুলি সীমিত সর্দি ও কাশির লক্ষণ গুলির মধ্যে সঠিক চিকিৎসার জন্য সবসময় একজন শাস্ত্র সেবা ডাক্তারের কাছে মতামত নিন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url